বাগেরহাটে মাছের উৎপাদন চাহিদার চেয়ে প্রায় তিনগুণ বেশি

প্রকাশ : ১৯ জুলাই ২০১৮, ১১:৩৭

সাহস ডেস্ক

বাগেরহাটে মাছের উৎপাদন চাহিদার চেয়ে প্রায় তিনগুণ বেশি। এরমধ্যে গলদা চিংড়ির উৎপাদন হয়েছে ১৬ হাজার ৪০১ মেট্রিক টন, বাগদা চিংড়ির উৎপাদন হয়েছে ১৬ হাজার ৪০০ মেট্রিক টন, সাদামাছ ৫১ হাজার ৮৮০ মেট্রিক টন, ইলিশ ৪ হাজার ৩ শত মেট্রিক টন। এছাড়া ২ হাজার ৫৯২টি খামারে রফতানি পণ্য শিলা কাঁকড়ার উৎপাদন হয়েছে ১ হাজার ৯৫৩ মেট্রিক টন। এটা বিগত অর্থবছর থেকে ৬ হাজার মেট্রিক টন বেশি।

বুধবার (১৮ জুলাই) বাগেরহাট জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. জিয়া হায়দার চৌধুরী বাগেরহাট প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে এমন তথ্য জানান।

মো. জিয়া হায়দার চৌধুরী বলেন, বাগেরহাট জেলায় বার্ষিক মাছের চাহিদা ৩১ হাজার ৩৪৬ মেট্রিক টন। তার বিপরীতে গত অর্থবছরে এ জেলায় বিভিন্ন প্রকারে মাছ উৎপাদন হয়েছে ৯০ হাজার ৯৩৪ মেট্রিক টন। চাহিদার অতিরিক্ত উৎপাদিত সাদা মাছ ও চিংড়ি দেশের বিভিন্ন জেলাসহ বিদেশে রফতানি হয়েছে। এ ছাড়াও রফতানি পণ শিলা কাঁকড়ার উৎপাদন হয়েছে ১ হাজার ৯৫৩ মেট্রিক টন।

তিনি বলেন, বাগেরহাট জেলার ৯টি উপজেলার ৪১টি নদী, ৫৪৭টি খাল, ২২টি বিল, ১টি হাওড়, সরকারি ও ব্যক্তি মালিকানাধীন ৩৫ হাজার ২৮২টি পুকুর, গলদা  ও বাগদা চিংড়ির ৭৮ হাজার ৭০৯টি খামারসহ সুন্দরবনের জলভাগে গত অর্থ বছরে ৮৫ হাজার ৩২৭.২৩ মেট্রিক টন বিভিন্ন প্রকারের মাছ উৎপাদন হয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত